পরবর্তী সময় ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনা স্থলে পৌঁছান তেলিয়ামুড়া মহকুমার বিভাগের কর্মীরা ও চিকিৎসা শুরু করেন। বর্তমানে বন্য দাঁতাল হাতি রেল রাস্তার পাশ থেকে হামাগুড়ি দিয়ে পার্শ্ববর্তী জঙ্গলে আশ্রয় নিয়েছে।
সংবাদ মাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে খোয়াই জেলা বন আধিকারিক অক্ষয় বালোভদ্র, এই দুর্ঘটনার জন্য সরাসরি রেল দপ্তরের দিকে আঙ্গুল তুলেছেন। তার বক্তব্য, তেলিয়ামুড়া থেকে মুঙ্গিয়াকামী রেল স্টেশন পর্যন্ত বনাঞ্চল রয়েছে এবং বন্য দাঁতাল হাতির বিচরণ ভূমি সেই বিষয়কে মাথায় রেখে এই দুই স্টেশন অতিক্রম করার জন্য রেলের গতি কমানোর কথাও রেল দপ্তরকে জানানো হয়েছে। এরপরও ট্রেনের লোকো পাইলটরা তীব্র গতিতে এই জায়গায় ট্রেন চালান বলে অভিযোগ।
সেই সঙ্গে তিনি আরো জানান, বর্তমানে হাতির অবস্থা স্থিতিশীল। যদিও রবিবার সকালে পশু চিকিৎসকের একটি দল ওই এলাকায় পৌঁছে হাতিকে সুস্থ করার জন্য চিকিৎসা চালিয়ে যাচ্ছে। এই বিষয়ে খবর পেয়ে বনমন্ত্রী অনিমেষ দেববর্মা নিজে হাতিটির খোঁজখবর নিয়েছেন এবং বনাধিকারীদের নির্দেশ দিয়েছেন হাতে টিকে সুস্থ করে তোলার জন্য যাবতীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করার।
0 মন্তব্যসমূহ