পাঁচটি স্কুলে এই সচেতনতামূলক শিবিরের আয়োজন করা হয়েছে।
St Paul's school, AD Nagar H.S school ও
Belabar H.S School. Badharghat H.S school, Ananda Vidyaniketan School
প্রত্যেকটি স্কুলে ২৫০ থেকে ৩০০ ছাত্রছাত্রী এই সচেতনতামূলক অংশগ্রহণ করেন।
আগরতলা শহরের অনেক জ্ঞানীগুণী সম্মানিত মানুষরা এই প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করেন এবং উনাদের বক্তৃতা দিয়ে অভিজ্ঞতা দিয়ে ছাত্র ছাত্রীদেরদের অনুপ্রাণিত করেন।
উদ্বোধনী ভাষণে সংস্থা সম্পাদিকা ড : হৈমন্তী ভট্টাচার্য বলেন, স্পন্দন সামাজিক সংস্থার প্রধান উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য সমাজের কল্যাণ।
আজ এইচআইভি/এইডস এর মরন ব্যাধির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সবাইকে সম্মিলিত ভাবে প্রচেষ্টা চালাতে হবে। ত্রিপুরা রাজ্য এক ভয়ংকর পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। প্রতিদিন দুজন করে এই পজেটিভ রোগই ত্রিপুরা রাজ্যে পাওয়া যাচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে আমাদের প্রয়োজন গন প্রতিরোধ, গণ লড়াই, ও গণজাগরণ। জীবনকে ভালবাসতে শিখতে হবে। ছাত্র-ছাত্রীদের নিজেকে ভালবাসার নিজেকে ভালো রাখার প্রতিজ্ঞাতে আবদ্ধ করার আহ্বান জানান তিনি।
স্পন্দনের ডাকে সাড়া দিয়ে যারা আজ এই সচেতনতা মূলক শিবির অংশগ্রহণ করেন এবং উনাদের মূল্যবান বক্তব্য পেশ করেন ,তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য কজন বক্তা হলেন, স্কুল অফ সায়েন্সের চেয়ারম্যান অভিজিৎ ভট্টচার্জী ড: সমরজিৎ ভট্টাচার্য ড: সোহম,শান্তনু চক্রবর্তী, অ্যাডিশনাল এসপি প্রণব দেবনাথ , আরশি কথার কর্ণধার শান্তনু শর্মা।
প্রজাপিতা ব্রহ্ম কুমারীর বেহেণ স্মৃতি ও অনামিকা ও অন্যান্যরা ভাই রা মেডিটেশন ক্লাস করিয়ে এই সচেতনতা মূলক শিবিরের সমাপ্তি ঘোষনা করেন। তাছাড়া স্পন্দনের সদস্যদের অভিনীত এইচআইভি ও ড্রাগস এর উপর নাটক বিলম্বিত বোধদয় সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করে ও সর্বত্র প্রশংসিত হয়।
0 মন্তব্যসমূহ