সাহেনা বেগমের বিয়ে হয় পার্শবর্তী বড়জলা গ্রামে, তার চার সন্তান ফেলে সে বাবার বাড়িতে চলে। আসে তারপর থেকেই কম বয়সের ছেলের ফুসলিয়ে টাকা আদায়করার নতুন ফন্দি শুরু করেছে বলে অভিযোগ।
জানা যায় গত ডিসেম্বর মাসের ১৫ তারিখ কলমচৌড়া থানায় মিলন মিয়া একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করে। এতে উল্লেখ করা হয়েছে ছেলে একটি নতুন পালসার বাইক নিয়ে কোথায় চলে যায় সে জানে না। অনেক খোঁজ নেওয়ার পর তার বাইকটির খোঁজ পায় বিশ্রামগঞ্জ এলাকার নলজলায় এলাকায়, তবে তার ছেলে এখানে নেই। ঐ মহিলা ছেলে ইসফাককে ফুসলিয়ে নিয়ে গিয়ে এখন কোথায় আছে মিলন মিয়া কোন কিছু জানে না। মিলন মিয়া তার নাবালক ছেলেকে পেতে পুলিশ প্রশাসনে লিখিত ভাবে অভিযোগ জানিয়েছে। এখন দেখার বিষয় পুলিশ কি পদক্ষেপ নেয়।
0 মন্তব্যসমূহ