আগরতলা ২৫ ফেব্রুয়ারি: রবিবার দক্ষিণ জেলা হাসপাতাল এবং ধলাই জেলা হাসপাতালে প্রধানমন্ত্রী আয়ুষ্মান ভারত স্বাস্থ্য পরিকাঠামো মিশনের অন্তর্গত ইন্টিগ্রেটেড পাবলিক হেলথ ল্যাবরেটরির উদ্বোধন হলো। একইসঙ্গে সোনামুড়া মহকুমা হাসপাতালে ইন্টিগ্রেটেড পাবলিক হেলখ ল্যাবরেটরির ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হলো। সকলের নিরণস্বাস্থ্য নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ভারত সরকারের নির্দেশনায় জনগণের হাতের কাছে স্বাস্থ্য পরিষেবা পৌঁছে দিতে নিরকম ভাবে রাজ্য সরকার প্রচারত সরকারের নির্দেশনায় জনগণের হাতের কাছে স্বার্থ উন্নতমানসম্পন্ন রাস্তা পরিষেবা প্রদানের লক্ষ্যে জেলাগুলোতে চালায়নিক পরী মনিরের কমুন্দে, সাক্ষ্য বিষয়ক বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা
২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ তারিখে ত্রিপুরার এই তিনটি হাসপাতালে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রক, রাসায়নিক এবং সার মন্ত্রকের মন্ত্রী ডাক্তার মানসুখ মান্ডভিয়া, কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রী প্রফেসর এসপি সিং বাঘেল, কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রী মাননীয়া ডাক্তার ভারতী প্রবীণ পাওয়ারের উপস্থিতিতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ইন্টিগ্রেটেড পাবলিক হেলথ ল্যাবরেটরি শুভ উদ্বোধন করেন।
ইন্টিগ্রেটেড পাবলিক হেলথ ল্যাবরেটরির মাধ্যমে এখন থেকে দ্রুত পরীক্ষা, রোগ সনাক্তকরণ, রোগের প্রাদুর্ভাব মোকাবেলা করার ব্যবস্থাপনা করা হবে। এর ফলে জেলা পর্যায়ে রোগ নিরীক্ষণ এবং চিকিৎসার উন্নতি সাধনে কাজ করবে। প্রাথমিকভাবে বিভিন্ন পরীক্ষাগারকে এক ছাদের নিচে নিয়ে আসা হবে যার ফলে জনসাস্থ্য পরীক্ষণ আরো সম্পূর্ণ এবং সঠিক হবে। এটি এমন একটি আধুনিক পরিকাঠামো এবং প্রযুক্তি নিয়ে সজ্জিত যা স্বাস্থ্য বিষয়ক বিভিন্ন জটিল রোগের পরীক্ষা করা হবে এবং সেইসঙ্গে দ্রুত ফলাফল প্রদান করতে সক্ষম হবে। এর থেকে কোন একটি রোগের মহামারী বা জরুরি অবস্থার সময় দ্রুত রোগ নির্ণয় হবে। ইন্টিগ্রেটেড পাবলিক হেলথ ল্যাবরেটরিতে উন্নত ডেটা ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ব্যবহার করে রোগের প্রবণতা, রোগ প্রতিরোধের নির্দেশনগুলি পর্যবেক্ষণ করে জনস্বাস্থ্য সমন্ধিত সিদ্ধান্ত গ্রহণের তথ্য সরবরাহ করা হবে এবং জাতীয় পরীক্ষাগারগুলির সাথে সংযোগ স্থাপন করার মাধ্যমে একপ্রকার নেটওয়ার্কের হাব হিসাবে কাজ করবে। ইন্টিগ্রেটেড পাবলিক হেলথ ল্যাবরেটরি বিভিন্ন রোগের নির্ণয় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। শারীরিক নমুনা পরীক্ষা করে রোগের কারণ নির্ধারণের সাহায্য করবে। এর ফলে সঠিক চিকিৎসা সুনিশ্চিত হবে এবং রোগীর স্বাস্থ্যের উন্নয়নে সহায়ক হবে।
0 মন্তব্যসমূহ