Advertisement

Responsive Advertisement

১৯৭৫এর কালো দিনগুলির কথা নতুন প্রজন্মের সামনে তুলে ধরবে বিজেপি

আগরতলা, ২৩ জুন : প্রতিবছর ২৩জুন থেকে ৬ জুলাই এই ১৫ দিনব্যাপী সারা ভারত জুড়ে বিজেপির উদ্যোগে ডঃ শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জী পক্ষকাল কর্মসূচি পালন করা হয়। রবিবার ২৩ শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জির বলিদান দিবস। এই দিনে সারা রাজ্য ব্যাপী প্রতিটি বুথ স্তরে বলিদান দিবস পালন করা হয়েছে। ২৫জুন দিনটিকে বিজেপির উদ্যোগে কালো দিবস হিসেবে পালন করা হয়। কারণ এই দিনে প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন ইন্দিরা গান্ধী ১৯৭৫সালে অবৈধ ভাবে সংবিধানকে কাজে লাগিয়ে লক্ষ লক্ষ ভারতবাসীকে গ্রেফতার করে অবৈধভাবে কারাগারে বন্দি করা হয়। ১৯৭৭ সাল পর্যন্ত এই কর্মসূচি চালানো হয়েছিল। এর প্রতিবাদে প্রতি বছরের নেয়ায় এ বছরও প্রদের বিজেপির উদ্যোগে প্রতিটি জেলাতে আলোচনা কর্মসূচির আয়োজন করা হবে। এই আলোচনা সভা গুলিতে নির্দিষ্ট বক্তারা যাবেন, জরুরি অবস্থার ওপর বক্তব্য রাখবেন। পাশাপাশি সাংবাদিক সম্মেলন করা হবে। রবিবার সন্ধ্যা ত্রিপুরা প্রদেশ বিজেপি কার্যালয়ে এক সাংবাদিক সম্মেলন করে এ কথা জানান ত্রিপুরা পদের বিজেপি সহ সভাপতি দাফন ভট্টাচার। 
 তিনি আরো জানান কাল দিবস উদযাপন উপলক্ষে যে কমিটি গঠন করা হয়েছে তাতে যারা রয়েছে তার মধ্যে তিনি নিজে আছেন সেই সঙ্গে রয়েছেন মৃনাল কান্তি নাথসহ অন্যান্যরা। 
 এর পাশাপাশি আগামী ৩০ জুন প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদীর মন কি বাত অনুষ্ঠান শুরু হবে। তার এই মন কিভাবে অত্যন্ত জনপ্রিয় অনুষ্ঠান। আরও একটি নেওয়া হয়েছে, নাম হচ্ছে "মায়ের নামে একটি গাছ"। সারা ভারত জুড়ে এই কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছে। এই পক্ষকালে বিভিন্ন সময় এই কর্মসূচি হবে। ১৯৭৫ সালের কংগ্রেসের কালো দিনগুলি নতুন প্রজন্মের সামনে তুলে ধরবে বিজেপি 

আগরতলা : প্রতিবছর ২৩জুন থেকে ৬ জুলাই এই ১৫ দিনব্যাপী সারা ভারত জুড়ে বিজেপির উদ্যোগে ডঃ শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জী পক্ষকাল কর্মসূচি পালন করা হয়। রবিবার ২৩ শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জির বলিদান দিবস। এই দিনে সারা রাজ্য ব্যাপী প্রতিটি বুথ স্তরে বলিদান দিবস পালন করা হয়েছে। ২৫জুন দিনটিকে বিজেপির উদ্যোগে কালো দিবস হিসেবে পালন করা হয়। কারণ এই দিনে প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন ইন্দিরা গান্ধী ১৯৭৫সালে অবৈধ ভাবে সংবিধানকে কাজে লাগিয়ে লক্ষ লক্ষ ভারতবাসীকে গ্রেফতার করে অবৈধভাবে কারাগারে বন্দি করা হয়। ১৯৭৭ সাল পর্যন্ত এই কর্মসূচি চালানো১৯৭৫ সালের কংগ্রেসের কালো দিনগুলি নতুন প্রজন্মের সামনে তুলে ধরবে বিজেপি 

আগরতলা : প্রতিবছর ২৩জুন থেকে ৬ জুলাই এই ১৫ দিনব্যাপী সারা ভারত জুড়ে বিজেপির উদ্যোগে ডঃ শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জী পক্ষকাল কর্মসূচি পালন করা হয়। রবিবার ২৩ শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জির বলিদান দিবস। এই দিনে সারা রাজ্য ব্যাপী প্রতিটি বুথ স্তরে বলিদান দিবস পালন করা হয়েছে। ২৫জুন দিনটিকে বিজেপির উদ্যোগে কালো দিবস হিসেবে পালন করা হয়। কারণ এই দিনে প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন ইন্দিরা গান্ধী ১৯৭৫সালে অবৈধ ভাবে সংবিধানকে কাজে লাগিয়ে লক্ষ লক্ষ ভারতবাসীকে গ্রেফতার করে অবৈধভাবে কারাগারে বন্দি করা হয়। ১৯৭৭ সাল পর্যন্ত এই কর্মসূচি চালানো হয়েছিল। এর প্রতিবাদে প্রতি বছরের নেয়ায় এ বছরও প্রদের বিজেপির উদ্যোগে প্রতিটি জেলাতে আলোচনা কর্মসূচির আয়োজন করা হবে। এই আলোচনা সভা গুলিতে নির্দিষ্ট বক্তারা যাবেন, জরুরি অবস্থার ওপর বক্তব্য রাখবেন। পাশাপাশি সাংবাদিক সম্মেলন করা হবে। রবিবার সন্ধ্যা ত্রিপুরা প্রদেশ বিজেপি কার্যালয়ে এক সাংবাদিক সম্মেলন করে এ কথা জানান ত্রিপুরা পদের বিজেপি সহ সভাপতি দাফন ভট্টাচার। 
 তিনি আরো জানান কাল দিবস উদযাপন উপলক্ষে যে কমিটি গঠন করা হয়েছে তাতে যারা রয়েছে তার মধ্যে তিনি নিজে আছেন সেই সঙ্গে রয়েছেন মৃনাল কান্তি নাথসহ অন্যান্যরা। 
 এর পাশাপাশি আগামী ৩০ জুন প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদীর মন কি বাত অনুষ্ঠান শুরু হবে। তার এই মন কিভাবে অত্যন্ত জনপ্রিয় অনুষ্ঠান।  আরও একটি নেওয়া হয়েছে, নাম হচ্ছে "মায়ের নামে একটি গাছ"। সারা ভারত জুড়ে এই কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছে। এই পক্ষকালে বিভিন্ন সময় এই কর্মসূচি হবে। এর পাশাপাশি আরো একটি কার্যক্রম দেশব্যাপী হাতে নেওয়া হয়েছে, যার নাম হচ্ছে "মত দাতা অভিনন্দন যাত্রা" ভোটার হিসেবে যারা ভোট দান করেছেন তাদেরকে অভিনন্দন জানানো। বিজেপি দলের কার্যকর্তা ও নেতৃত্বরা ভোটারদের কাছে গিয়ে অভিনন্দন জানাবেন।  ২৭জুন থেকে ১০ জুলাই এর মধ্যে আরও একটি কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছে দলের তরফে কার্য কমিটির বৈঠক। মন্ডল স্তরের নেতারাও অংশগ্রহণ করতে পারবেন। এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয়েছিল। সেই সময় যেভাবে সংবিধানকে পদদলিত করা হয়েছে, সংবিধানের প্রস্তাবনাকে পরিবর্তন করে দিয়েছিল। অথচ এবারের লোকসভা নির্বাচনে তারা বলেছিল বিজেপি ৪০০বেশি আসন পেলে সংবিধান পরিবর্তন করে নেবে। অথচ তাদের সময়ে সেই কালো দিনগুলি সম্পর্কে বর্তমান প্রজন্ম অনেকটাই জানে না, সেই কালো দিন সম্পর্কে বর্তমান প্রজন্মকে সচেতন করার লক্ষ্যে এই কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছে। এদিনের এই সাংবাদিক সম্মেলনে প্রদেশ বিজেপি সহ-সভাপতি সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন প্রদেশ বিজেপির মিডিয়া ইনচার্জ সুনিত সরকার। হয়েছিল। এর প্রতিবাদে প্রতি ১৯৭৫ সালের কংগ্রেসের কালো দিনগুলি নতুন প্রজন্মের সামনে তুলে ধরবে বিজেপি 

আগরতলা : প্রতিবছর ২৩জুন থেকে ৬ জুলাই এই ১৫ দিনব্যাপী সারা ভারত জুড়ে বিজেপির উদ্যোগে ডঃ শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জী পক্ষকাল কর্মসূচি পালন করা হয়। রবিবার ২৩ শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জির বলিদান দিবস। এই দিনে সারা রাজ্য ব্যাপী প্রতিটি বুথ স্তরে বলিদান দিবস পালন করা হয়েছে। ২৫জুন দিনটিকে বিজেপির উদ্যোগে কালো দিবস হিসেবে পালন করা হয়। কারণ এই দিনে প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন ইন্দিরা গান্ধী ১৯৭৫সালে অবৈধ ভাবে সংবিধানকে কাজে লাগিয়ে লক্ষ লক্ষ ভারতবাসীকে গ্রেফতার করে অবৈধভাবে কারাগারে বন্দি করা হয়। ১৯৭৭ সাল পর্যন্ত এই কর্মসূচি চালানো হয়েছিল। এর প্রতিবাদে প্রতি বছরের নেয়ায় এ বছরও প্রদের বিজেপির উদ্যোগে প্রতিটি জেলাতে আলোচনা কর্মসূচির আয়োজন করা হবে। এই আলোচনা সভা গুলিতে নির্দিষ্ট বক্তারা যাবেন, জরুরি অবস্থার ওপর বক্তব্য রাখবেন। পাশাপাশি সাংবাদিক সম্মেলন করা হবে। রবিবার সন্ধ্যা ত্রিপুরা প্রদেশ বিজেপি কার্যালয়ে এক সাংবাদিক সম্মেলন করে এ কথা জানান ত্রিপুরা পদের বিজেপি সহ সভাপতি দাফন ভট্টাচার। 
 তিনি আরো জানান কাল দিবস উদযাপন উপলক্ষে যে কমিটি গঠন করা হয়েছে তাতে যারা রয়েছে তার মধ্যে তিনি নিজে আছেন সেই সঙ্গে রয়েছেন মৃনাল কান্তি নাথসহ অন্যান্যরা। 
 এর পাশাপাশি আগামী ৩০ জুন প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদীর মন কি বাত অনুষ্ঠান শুরু হবে। তার এই মন কিভাবে অত্যন্ত জনপ্রিয় অনুষ্ঠান। আরও একটি নেওয়া হয়েছে, নাম হচ্ছে "মায়ের নামে একটি গাছ"। সারা ভারত জুড়ে এই কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছে। এই পক্ষকালে বিভিন্ন সময় এই কর্মসূচি হবে। এর পাশাপাশি আরো একটি কার্যক্রম দেশব্যাপী হাতে নেওয়া হয়েছে, যার নাম হচ্ছে "মত দাতা অভিনন্দন যাত্রা" ভোটার হিসেবে যারা ভোট দান করেছেন তাদেরকে অভিনন্দন জানানো। বিজেপি দলের কার্যকর্তা ও নেতৃত্বরা ভোটারদের কাছে গিয়ে অভিনন্দন জানাবেন। ২৭জুন থেকে ১০ জুলাই এর মধ্যে আরও একটি কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছে দলের তরফে কার্য কমিটির বৈঠক। মন্ডল স্তরের নেতারাও অংশগ্রহণ করতে পারবেন। এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয়েছিল। সেই সময় যেভাবে সংবিধানকে পদদলিত করা হয়েছে, সংবিধানের প্রস্তাবনাকে পরিবর্তন করে দিয়েছিল। অথচ এবারের লোকসভা নির্বাচনে তারা বলেছিল বিজেপি ৪০০বেশি আসন পেলে সংবিধান পরিবর্তন করে নেবে। অথচ তাদের সময়ে সেই কালো দিনগুলি সম্পর্কে বর্তমান প্রজন্ম অনেকটাই জানে না, সেই কালো দিন সম্পর্কে বর্তমান প্রজন্মকে সচেতন করার লক্ষ্যে এই কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছে। এদিনের এই সাংবাদিক সম্মেলনে প্রদেশ বিজেপি সহ-সভাপতি সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন প্রদেশ বিজেপির মিডিয়া ইনচার্জ সুনিত সরকার। নেয়ায় এ বছরও প্রদের বিজেপির উদ্যোগে প্রতিটি জেলাতে আলোচনা কর্মসূচির আয়োজন করা হবে। এই আলোচনা সভা গুলিতে নির্দিষ্ট বক্তারা যাবেন, জরুরি অবস্থার ওপর বক্তব্য রাখবেন। পাশাপাশি সাংবাদিক সম্মেলন করা হবে। রবিবার সন্ধ্যা ত্রিপুরা প্রদেশ বিজেপি কার্যালয়ে এক সাংবাদিক সম্মেলন করে এ কথা জানান ত্রিপুরা পদের বিজেপি সহ সভাপতি দাফন ভট্টাচার। 
 তিনি আরো জানান কাল দিবস উদযাপন উপলক্ষে যে কমিটি গঠন করা হয়েছে তাতে যারা রয়েছে তার মধ্যে তিনি নিজে আছেন সেই সঙ্গে রয়েছেন মৃনাল কান্তি নাথসহ অন্যান্যরা। 
 এর পাশাপাশি আগামী ৩০ জুন প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদীর মন কি বাত অনুষ্ঠান শুরু হবে। তার এই মন কিভাবে অত্যন্ত জনপ্রিয় অনুষ্ঠান। আরও একটি নেওয়া হয়েছে, নাম হচ্ছে "মায়ের নামে একটি গাছ"। সারা ভারত জুড়ে এই কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছে। এই পক্ষকালে বিভিন্ন সময় এই কর্মসূচি হবে। এর পাশাপাশি আরো একটি কার্যক্রম দেশব্যাপী হাতে নেওয়া হয়েছে, যার নাম হচ্ছে "মত দাতা অভিনন্দন যাত্রা" ভোটার হিসেবে যারা ভোট দান করেছেন তাদেরকে অভিনন্দন জানানো। বিজেপি দলের কার্যকর্তা ও নেতৃত্বরা ভোটারদের কাছে গিয়ে অভিনন্দন জানাবেন। ২৭জুন থেকে ১০ জুলাই এর মধ্যে আরও একটি কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছে দলের তরফে কার্য কমিটির বৈঠক। মন্ডল স্তরের নেতারাও অংশগ্রহণ করতে পারবেন। এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয়েছিল। সেই সময় যেভাবে সংবিধানকে পদদলিত করা হয়েছে, সংবিধানের প্রস্তাবনাকে পরিবর্তন করে দিয়েছিল। অথচ এবারের লোকসভা নির্বাচনে তারা বলেছিল বিজেপি ৪০০বেশি আসন পেলে সংবিধান পরিবর্তন করে নেবে। অথচ তাদের সময়ে সেই কালো দিনগুলি সম্পর্কে বর্তমান প্রজন্ম অনেকটাই জানে না, সেই কালো দিন সম্পর্কে বর্তমান প্রজন্মকে সচেতন করার লক্ষ্যে এই কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছে। এদিনের এই সাংবাদিক সম্মেলনে প্রদেশ বিজেপি সহ-সভাপতি সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন প্রদেশ বিজেপির মিডিয়া ইনচার্জ সুনিত সরকার। পাশাপাশি আরো একটি কার্যক্রম দেশব্যাপী হাতে নেওয়া হয়েছে, যার নাম হচ্ছে "মত দাতা অভিনন্দন যাত্রা" ভোটার হিসেবে যারা ভোট দান করেছেন তাদেরকে অভিনন্দন জানানো। বিজেপি দলের কার্যকর্তা ও নেতৃত্বরা ভোটারদের কাছে গিয়ে অভিনন্দন জানাবেন। ২৭জুন থেকে ১০ জুলাই এর মধ্যে আরও একটি কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছে দলের তরফে কার্য কমিটির বৈঠক। মন্ডল স্তরের নেতারাও অংশগ্রহণ করতে পারবেন। এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয়েছিল। সেই সময় যেভাবে সংবিধানকে পদদলিত করা হয়েছে, সংবিধানের প্রস্তাবনাকে পরিবর্তন করে দিয়েছিল। অথচ এবারের লোকসভা নির্বাচনে তারা বলেছিল বিজেপি ৪০০বেশি আসন পেলে সংবিধান পরিবর্তন করে নেবে। অথচ তাদের সময়ে সেই কালো দিনগুলি সম্পর্কে বর্তমান প্রজন্ম অনেকটাই জানে না, সেই কালো দিন সম্পর্কে বর্তমান প্রজন্মকে সচেতন করার লক্ষ্যে এই কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছে। এদিনের এই সাংবাদিক সম্মেলনে প্রদেশ বিজেপি সহ-সভাপতি সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন প্রদেশ বিজেপির মিডিয়া ইনচার্জ সুনিত সরকার।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ