Advertisement

Responsive Advertisement

মুখ্যমন্ত্রী ত্রাণ তহবিলে অনুদান প্রদান ব্যাংক, সামাজিক সংস্থা, সংগঠন সহ নানা পেশার মানুষ

আগরতলা, ২ সেপ্টেম্বর: রাজ্যে বন্যা পরবর্তী পরিস্থিতিতে বিপন্ন মানুষের সহায়তায় মানবিক মুখ নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী ত্রাণ তহবিলে অনুদান প্রদানে এগিয়ে এসেছে ব্যাংক থেকে শুরু করে সামাজিক সংস্থা, বিভিন্ন সংগঠন সহ সমাজের নানা পেশার মানুষ। মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর ডাঃ মানিক সাহার আহ্বানে সাড়া দিয়ে প্রতিদিনই বন্যা ত্রাণে তহবিলে জমা হচ্ছে আর্থিক সাহায্য। 
                               সোমবারও আর্থিক অনুদানের ধারা অব্যাহত থেকেছে। বন্যা ত্রাণের জন্য আর্থিক সহায়তা নিয়ে এগিয়ে এসেছেন এজিএমসি টিচার্স ফোরাম: ৩,৭২,৩০০ টাকা, মিনা রানী সরকার, বিধায়ক: ৩০,০০০ টাকা, অল ত্রিপুরা স্কুল কম্পিউটার শিক্ষক: ৪১,০০০ টাকা, একদন্ত সামাজিক সংস্থা: ১,০০,০০০ টাকা, মধুবন কে এইচএস স্কুল টিচার্স: ১৮,০০০ টাকা, অর্ণব দাস (৬ বছর বয়সী): ৩,০০০ টাকা, শাখাগ্নি সুক্লা দাস: ১০,০০০ টাকা, টিআইএফটি স্টাফ: ৩০,০০০ টাকা, সত্যনারায়ণ সেবা সংঘ: ১০,০০০ টাকা, গোপাল সূত্রধর, চেয়ারম্যান, আমবাসা পুরসভা: ১০,০০০ টাকা, শেরোয়ালি সুইটস: ৫১,০০০ টাকা, অগ্রগামি ক্লাব: ১০,০০০ টাকা, দুর্গা চৌমুনি বাজার সমিতি: ১৫,০০০ টাকা, ত্রিপুরা বোর্ড অফ ওয়াকফ: ১,০০,০০০ টাকা, পারুল বুক সেন্টার: ২০,১১১ টাকা, এসটিজিটি টিচার্স, ২০২২: ১০,১৫৩ টাকা, সোসাইটি ফর ভলান্টারি ব্লাড ডোনার: ৫,০০১ টাকা, নবজাগরণ সংঘ: ২০,০০০ টাকা, দীপক চন্দ্র দাস ও পরিবার: ১১,১১১ টাকা, দেবাশিস মজুমদার: ৬,০০০ টাকা, মনতোষ দেব: ২৫,০০০ টাকা, নিউ স্টার ক্লাব: ১০,০০০ টাকা। 
                     এর পাশাপাশি স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া: ২৫,০০,০০০ টাকা, টিঙ্কু রায়, মন্ত্রী: ৫০,০০০ টাকা, বিশ্ববন্ধু সেন, স্পিকার: ৬৩,০০০ টাকা, বিকাশ দেববর্মা, মন্ত্রী: ৬২,০০০ টাকা, ন্যাশনাল ল ইউনিভার্সিটি, ফ্যাকাল্টি এবং স্টাফ: ৭০,০০০ টাকা, অল ত্রিপুরা কমিউনিটি হেলথ অফিসার: ২০,০০০ টাকা, ব্রু সংগ্রংমা মথোঃ ১০,০০৫ টাকা, প্রবীন অঙ্গন: ৫,০০০ টাকা, শিক্ষা ভবন মন্টেসরি স্কুল: ৩০,০০০ টাকা, কুমারজিৎ সিনহা: ১০,০০০ টাকা, অঞ্জন সেনগুপ্ত: ১০,০০০ টাকা আর্থিক সহায়তা মুখ্যমন্ত্রী ত্রাণ তহবিলে প্রদান করেছেন। 
                            আর্থিক অনুদান নিয়ে এগিয়ে আসার জন্য সমস্ত দাতাদের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেছেন মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর ডাঃ মানিক সাহা।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ