Advertisement

Responsive Advertisement

৪০বছর পর ভালো মানের রাস্তা তৈরী করে এলাকাবাসীর প্রত্যাশা পূরণ করায় মুখ্যমন্ত্রীকে ধন্যবাদ


আগরতলা, ৯ সেপ্টেম্বর : দীর্ঘ ৪০ বছর পর এলাকাবাসীর প্রত্যাশা পূরণ করলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী অধ্যাপক ডা মানিক সাহা। তাই গোর্খাবস্তি এলাকার মানুষ মুখ্যমন্ত্রী ও রাজ্য সরকারকে ধন্যবাদ জানান। সবচেয়ে বেশি খুশি গুণমান বজায় রেখে এবং ভালো মানের সামগ্রী দিয়ে রাস্তাটি নির্মাণ করার জন্য। ভালো মানের সামগ্রী ব্যবহার করে গুণমান বজায় রেখে কাজ করার জন্য রাস্তার স্থায়িত্ব অনেক বেশি দিন হবে বলে জানান এলাকাবাসী। 
না একোন প্রত্যন্ত গ্রামীন এলাকার ঘটনা নয়, এই ঘটনা আগরতলার বড়জলা বিধানসভা কেন্দ্রের অন্তগত গোর্খাবস্তি এলাকার। 
সম্প্রতি মুখ্যমন্ত্রীর পরিদর্শন শেষে রাজধানীর গোর্খাবস্তি এলাকার সিবিআই অফিসের পেছনের রাস্তাটির নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছে। বিগত বাম আমল থেকে এই রাস্তাটি নির্মাণ করার জন্য এলাকাবাসী বহুবার বিভিন্ন জায়গায় দাবী জানিয়ে ছিলেন কিন্তু সে সময় তাদের সেই আশা পূরণ হয়নি। অবশেষে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী অধ্যাপক ডা মানিক সাহার নজর পড়তেই রাস্তার কাজ শুরু হয়ে গেল। গুণগত মান সম্পন্ন ভাবে রাস্তা নির্মাণের কাজ চলছে, এলাকাবাস চাইছেন অতি দ্রুত রাস্তা নির্মাণ করলে পরে প্রায় এক হাজার লোকে যাতায়াত করতে সুবিধা হবে, সেই সঙ্গে দীর্ঘ বছরের কষ্ট লাগব হবে। সোমবার সংবাদ মাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে এলাকাবাসী আহ্বান জানান অতি দ্রুত রাস্তা নির্মাণ কাজ শেষ করার জন্য। এলাকারই এক মধ্যবয়স্ক মহিলা জানান গুণগত মান বজায় রেখে কাজটি এগিয়ে চলছে। তবে বৃষ্টির কারণে আপাতত কাজ বন্ধ রয়েছে। বৃষ্টির সমস্যা মিটে গেলে দ্রুত যেন কাজটি যতটুকু করার কথা রয়েছে তা পূরণ করা হয়। 
তবে ইতিমধ্যে একটি চক্র এই কাজটি বন্ধ করার জন্য উঠেপড়ে লেগেছে, এই বিষয়ে অবগত রয়েছেন স্থানীয় এলাকার বাসিন্দারাও। তারা জানান গুণগত মান বজায় রেখে কাজ হচ্ছে। এলাকার সাধারণ মানুষ, স্থানীয় ক্লাব, জন প্রতিনিধি থেকে শুরু করে শাসক দলের নেতৃত্ব সকলেই কেমন কাজ হচ্ছে তা দেখে যাচ্ছেন। বরাত বাস্তব সংস্থার কাজে সকলেই সন্তুষ্ট। 
এলাকার নারী-পুরুষ সকলের একই বক্তব্য মুখ্যমন্ত্রী অধ্যাপক ডা মানিক সাহা আগ্রহের ফলে এলাকাবাসীর দীর্ঘদিনের সমস্যার সমাধান হতে চলছে। সেইসঙ্গে কাজের গুণমান বজায় রেখে।এই সাধারণ মানুষের পাশাপাশি এলাকার ছোট ছোট ছেলে মেয়েদের স্কুলে যাওয়ার ক্ষেত্রে অনেক সুবিধা হবে বলে জানান এক এলাকাবাসী। 
বর্তমান রাজ্য সরকার এবং বিশেষ করে মুখ্যমন্ত্রী সব সময় বলেন সবকা সাথ সবকা বিকাশ। গুর্খাবস্তি এলাকার এই রাস্তাটি সরকারের এই কথার সবচেয়ে বড় নিদর্শন। যেখানে ৪০ বছর ধরে মানুষ বঞ্চিত ছিল একটি রাস্তা দেখে। মুখ্যমন্ত্রীর চেষ্টায় খুব সহসাই পাকা রাস্তা পেয়ে যাবেন।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ