অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে মন্ত্রী লাল লাল বলে, এখন শুধু আর উন্নয়ন নয়, বর্তমান সময়ে টেকসই উন্নয়ন এবং উৎপাদনের কথা বলা হয়। এর কারণ হচ্ছে আগামী দিনে যাতে কোন সমস্যা না হয় সুদূর প্রসারের চিন্তা করে এই পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। সেই সঙ্গে মন্ত্রী আরো বললেন ত্রিপুরা রাজ্যে মাত্র ১০ হাজার বর্গ কিলোমিটারের কিছু বেশি জমির রয়েছে। এর মধ্যে মাত্র ২৪ শতাংশ জমিতে চাষবাস হয়। এই পরিস্থিতিতে রাজ্যকে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ করতে হলে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে কৃষি কাজে গুরুত্ব দিতে হবে। বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে কৃষি কাজের জন্য মাটির স্বাস্থ্য পরীক্ষা জরুরি। তাই রাজ্যের সব কটি জেলার মাটি পরীক্ষা করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ এগ্রিকালচারাল রিসার্চ ন্যাশনাল বুরো অফ সয়েল সার্ভে এবং ল্যান্ড ইউস প্ল্যানিং রিজিওনাল সেন্টারের যৌথ উদ্যোগে ও ত্রিপুরা সরকারের কৃষি এবং কৃষক কল্যাণ দপ্তরের সহযোগিতায় এই কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। এই কর্মশালায় রাজ্যের প্রতিটি জেলা থেকেই কৃষি কর্তারা উপস্থিত ছিলেন। গোটা কর্মশালাতে পরিচালনা করেন স্টেট এগ্রিকালচার রিসার্চ স্টেশনের মুখ্য আধিকারিক জয়েন্ট ডিরেক্টর ডঃ উত্তম সাহা। এই কর্মশালাটি সম্পন্ন করার জন্য যাবতীয় কাজকর্ম পরিচালনা করেছেন এগ্রিকালচার রিসার্চনের সকল স্তরের আধিকারিক এবং কর্মচারীরা।
0 মন্তব্যসমূহ